SupportTypically replies within a day
Support
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
14:25← Go back to blogs
রয়েল এনফিল্ড বাইক বাংলাদেশে কবে আসবে? বাংলাদেশে রয়েল এনফিল্ড ৩৫০ এর দাম কত?
Updated at : 2 weeks ago
"রয়েল এনফিল্ড" বিশ্বের প্রাচীনতম মোটরসাইকেল ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে অন্যতম, যা ১৯০১ সাল থেকে উৎপাদিত হয়ে আসছে। এর ক্লাসিক ডিজাইন এবং শক্তিশালী ইঞ্জিন এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য। রয়েল এনফিল্ডের বাইকগুলো বিশেষত দীর্ঘ রাইডের জন্য জনপ্রিয়, যা রাইডারদের মাঝে ভিন্নধর্মী অনুভূতি দেয়। এর ব্র্যান্ড ভ্যালু এবং ইতিহাস একে মোটরসাইকেল প্রেমীদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় করে তুলেছে। যা আজও বিরাজমান এবং জনপ্রিয়তা বাড়ছেই।
রয়েল এনফিল্ড বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে আসার কথা থাকলেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্তিরতা এবং সামগ্রীক কারণে তা হয়ে ওঠেনি। তবে বাইকার ভাইদের জন্য খুশির খবর এই যে, চলছে অক্টোবরেই বাজারে আসছে রয়েল এনফিল্ডের অনুমোদিত সকল বাইক । IFAD মোটরস এর চারটি ৩৫০ সিসি মডেল—বুলেট, মিটিওর, হান্টার, এবং ক্লাসিক বাংলাদেশে সংযোজন করে বাজারজাত করবে। চট্টগ্রামে IFAD-এর ফ্যাক্টরিতে এই মোটরসাইকেলগুলো প্রস্তুত করা হবে। দাম আনুমানিক ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মধ্যে হতে পারে, যা বাজারের মুদ্রা বিনিময় হারের ওপর নির্ভর করবে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের বাইকপ্রেমীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, কারণ রয়েল এনফিল্ডের উচ্চ সিসির বাইকগুলো বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আসছে। যদিও এর মধ্যেই বাংলাদেশের বাজারে Bajaj Pulsar N250, Hero Karizma XMR 210 এবং Honda Hornet 2.0 চলে এসেছে। চলতি বছরেই বাংলাদেশে ১৬৫ সিসির বেশি অর্থাৎ ৩৫০ সিসি পর্যন্ত মোটর সাইকেল অনুমোদন পেয়েছে।
রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০
এটি একটি ক্লাসিক মোটরসাইকেল, যা এর ঐতিহ্যবাহী রেট্রো লুক এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্সের জন্য বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত। এর ৩৫০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, এয়ার কুলড ইঞ্জিন, রাইডারদের মসৃণ ও নির্ভরযোগ্য অভিজ্ঞতা দেয়। বাইকটির দীর্ঘ ও প্রশস্ত সিট আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করে, যা শহুরে ও দীর্ঘপথের রাইডের জন্য সেরা। বুলেট ৩৫০-এর টর্ক সহজেই শক্তি সরবরাহ করে, যা পাহাড়ি বা অফ-রোডিং এর ক্ষেত্রেও দারূণ পারফরম্যান্স দেয়। এর রেট্রো ডিজাইন ও আধুনিক প্রযুক্তির মিশ্রণ বাইকপ্রেমীদের মাঝে এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়েছে। বাইকটির মেটাল বডি, ক্লাসিক ক্রোম ফিনিশ ও পুরাতন স্টাইলিং বাইকটির ঐতিহ্যকে তুলে ধরে। বাংলাদেশে বুলেট ৩৫০ মোট চারটি রঙ্গে পাওয়া যাবে।
রয়েল এনফিল্ড মিটিওর ৩৫০
একটি আধুনিক ক্রুজার বাইক, যা আরামদায়ক লং রাইড এবং ডেইলি ইউজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এর ৩৫০ সিসি এয়ার-কুলড, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিনটি ২০.২ বিএইচপি পাওয়ার এবং ২৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে, যা স্মুথ এবং ইফোর্টলেস রাইডিং এর অভিজ্ঞতা দেয়।
বাইকটির স্টাইলিংয়ে ক্লাসিক ক্রুজার ডিজাইন এবং আধুনিক ফিচারের চমৎকার মিশ্রণ রয়েছে, যেমন এলইডি লাইটিং এবং ডিজিটাল - অ্যানালগ কনসোল। মিটিওর ৩৫০ এর লং হুইলবেস এবং নরম সাসপেনশন একে দীর্ঘ যাত্রায় অত্যন্ত আরামদায়ক করে তুলেছে। এতে রয়েছে রয়েল এনফিল্ডের নিজস্ব নেভিগেশন সিস্টেম "ট্রিপার" যা যাত্রা নির্দেশনায় সহায়তা করে। এছাড়াও এর মসৃণ গিয়ারবক্স এবং আরামদায়ক সিট রাইডারদের জন্য একে নির্ভরযোগ্য ও জনপ্রিয় সঙ্গী করে তুলেছে। বাংলাদেশের বাজারে এর চারটি রঙ পাওয়া যাবে।
রয়েল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০
একটি বহুল প্রশংসিত মোটরসাইকেল, যা পুরানো দিনের স্টাইল এবং আধুনিক প্রযুক্তির দুর্দান্ত মিশ্রণ। এতে রয়েছে একটি ৩৫০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন, যা ২০.২ বিএইচপি শক্তি এবং ২৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে, যা শক্তিশালী এবং স্মুথ রাইডের অভিজ্ঞতা দেয়।
বাইকটির নস্টালজিক রেট্রো ডিজাইন, গোলাকার হেডলাইট এবং ক্রোম ফিনিশ এর ক্লাসিক লুককে আরও বাড়িয়ে তোলে। ডিজিটাল অ্যানালগ মিটার কনসোলের মাধ্যমে রাইডাররা ট্রিপ এবং ফুয়েল সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন। এছাড়া এর আরামদায়ক সিট এবং উন্নত সাসপেনশন ব্যবস্থা দীর্ঘ যাত্রায় আরাম নিশ্চিত করে। এর মসৃণ গিয়ারবক্স এবং ডিস্ক ব্রেক উচ্চমানের পারফরম্যান্স এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করে। রাস্তায় দৃঢ়তা বজায় রাখার জন্য এর ওজন এবং ভারসাম্য অত্যন্ত কার্যকরী। বাংলাদেশের বাজারে এর চারটি রঙ পাওয়া যাবে।
রয়েল এনফিল্ড হান্টার ৩৫০
একটি আধুনিক এবং আক্রমণাত্মক স্ট্রিট বাইক, যা শহুরে রাইডিংয়ের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এতে রয়েছে ৩৫০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন, যা ২০.২ বিএইচপি শক্তি এবং ২৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে, যা বাইকটিকে মসৃণতা এবং দ্রুতগতি দেয়। হান্টার ৩৫০ এর হালকা ওজন এবং কমপ্যাক্ট ডিজাইন, যা আপনাকে শহুরে ট্র্যাফিকের মধ্যে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।
এর সিটিং পজিশন আরামদায়ক, যা লম্বা এবং শর্ট রাইড দুই ক্ষেত্রেই উপযুক্ত। ডিজিটাল অ্যানালগ মিটার এবং এলইডি লাইটিং এর মতো আধুনিক ফিচারগুলো বাইকটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। এর ডুয়াল চ্যানেল এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম এবং টিউবলেস টায়ার নিরাপত্তার জন্য তুলনাহীন। বাইকটির চেসিস শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল, যা উঁচু নিচু রাস্তায় সহজেই সামলানো যায়। এর স্টাইলিশ লুক এবং রঙের ভ্যারিয়েশন নতুন প্রজন্মের রাইডারদের আকৃষ্ট করছে প্রতিদিন। বাংলাদেশের বাজারে এর চারটি রঙ পাওয়া যাবে।
সাওয়ারী শোরুমের সব বাইকের দাম জানতে ক্লিক করুন এখানে
আপনার বাইক সেল বা এক্সচেইঞ্জ করতে ক্লিক করুন এখানে
রয়েল এনফিল্ডের বাইকগুলো শুধু চলাফেরার একটি মাধ্যম নয়, বরং প্রতিটি রাইডে আপনাকে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা দেয়। রয়েল এনফিল্ডের বাইকগুলো শুধু শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং আকর্ষণীয় ডিজাইন নয়, বরং রাইডিং অভিজ্ঞতার নতুন মাত্রা দেয়। ক্লাসিক, মিটিওর, বুলেট এবং হান্টার ৩৫০—প্রতিটি মডেল বিভিন্ন ধরনের বাইকারদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। বাংলাদেশের বাজারে রয়েল এনফিল্ডের আগমন, বাইকপ্রেমীদের জন্য একটি আনন্দের খবর, কারণ এটি উচ্চ সিসির বাইক কিনতে নতুন সুযোগ তৈরি করবে সকল রাইডারের জন্য। উন্নত প্রযুক্তি এবং আরামদায়ক ডিজাইনগুলোর কারণে, এই বাইকগুলো যেকোনো ধরনের পরিবেশে রাইডের জন্য উপযুক্ত। আমরা আশা করি, রয়েল এনফিল্ডের নতুন মডেলগুলো দেশের বাইকিং সংস্কৃতিতে নতুন গতি ও উদ্দীপনা যোগাবে।
রয়েল এনফিল্ড বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে আসার কথা থাকলেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্তিরতা এবং সামগ্রীক কারণে তা হয়ে ওঠেনি। তবে বাইকার ভাইদের জন্য খুশির খবর এই যে, চলছে অক্টোবরেই বাজারে আসছে রয়েল এনফিল্ডের অনুমোদিত সকল বাইক । IFAD মোটরস এর চারটি ৩৫০ সিসি মডেল—বুলেট, মিটিওর, হান্টার, এবং ক্লাসিক বাংলাদেশে সংযোজন করে বাজারজাত করবে। চট্টগ্রামে IFAD-এর ফ্যাক্টরিতে এই মোটরসাইকেলগুলো প্রস্তুত করা হবে। দাম আনুমানিক ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মধ্যে হতে পারে, যা বাজারের মুদ্রা বিনিময় হারের ওপর নির্ভর করবে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের বাইকপ্রেমীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, কারণ রয়েল এনফিল্ডের উচ্চ সিসির বাইকগুলো বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আসছে। যদিও এর মধ্যেই বাংলাদেশের বাজারে Bajaj Pulsar N250, Hero Karizma XMR 210 এবং Honda Hornet 2.0 চলে এসেছে। চলতি বছরেই বাংলাদেশে ১৬৫ সিসির বেশি অর্থাৎ ৩৫০ সিসি পর্যন্ত মোটর সাইকেল অনুমোদন পেয়েছে।
রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০
এটি একটি ক্লাসিক মোটরসাইকেল, যা এর ঐতিহ্যবাহী রেট্রো লুক এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্সের জন্য বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত। এর ৩৫০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, এয়ার কুলড ইঞ্জিন, রাইডারদের মসৃণ ও নির্ভরযোগ্য অভিজ্ঞতা দেয়। বাইকটির দীর্ঘ ও প্রশস্ত সিট আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করে, যা শহুরে ও দীর্ঘপথের রাইডের জন্য সেরা। বুলেট ৩৫০-এর টর্ক সহজেই শক্তি সরবরাহ করে, যা পাহাড়ি বা অফ-রোডিং এর ক্ষেত্রেও দারূণ পারফরম্যান্স দেয়। এর রেট্রো ডিজাইন ও আধুনিক প্রযুক্তির মিশ্রণ বাইকপ্রেমীদের মাঝে এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়েছে। বাইকটির মেটাল বডি, ক্লাসিক ক্রোম ফিনিশ ও পুরাতন স্টাইলিং বাইকটির ঐতিহ্যকে তুলে ধরে। বাংলাদেশে বুলেট ৩৫০ মোট চারটি রঙ্গে পাওয়া যাবে।
রয়েল এনফিল্ড মিটিওর ৩৫০
একটি আধুনিক ক্রুজার বাইক, যা আরামদায়ক লং রাইড এবং ডেইলি ইউজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এর ৩৫০ সিসি এয়ার-কুলড, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিনটি ২০.২ বিএইচপি পাওয়ার এবং ২৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে, যা স্মুথ এবং ইফোর্টলেস রাইডিং এর অভিজ্ঞতা দেয়।
বাইকটির স্টাইলিংয়ে ক্লাসিক ক্রুজার ডিজাইন এবং আধুনিক ফিচারের চমৎকার মিশ্রণ রয়েছে, যেমন এলইডি লাইটিং এবং ডিজিটাল - অ্যানালগ কনসোল। মিটিওর ৩৫০ এর লং হুইলবেস এবং নরম সাসপেনশন একে দীর্ঘ যাত্রায় অত্যন্ত আরামদায়ক করে তুলেছে। এতে রয়েছে রয়েল এনফিল্ডের নিজস্ব নেভিগেশন সিস্টেম "ট্রিপার" যা যাত্রা নির্দেশনায় সহায়তা করে। এছাড়াও এর মসৃণ গিয়ারবক্স এবং আরামদায়ক সিট রাইডারদের জন্য একে নির্ভরযোগ্য ও জনপ্রিয় সঙ্গী করে তুলেছে। বাংলাদেশের বাজারে এর চারটি রঙ পাওয়া যাবে।
রয়েল এনফিল্ড ক্লাসিক ৩৫০
একটি বহুল প্রশংসিত মোটরসাইকেল, যা পুরানো দিনের স্টাইল এবং আধুনিক প্রযুক্তির দুর্দান্ত মিশ্রণ। এতে রয়েছে একটি ৩৫০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন, যা ২০.২ বিএইচপি শক্তি এবং ২৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে, যা শক্তিশালী এবং স্মুথ রাইডের অভিজ্ঞতা দেয়।
বাইকটির নস্টালজিক রেট্রো ডিজাইন, গোলাকার হেডলাইট এবং ক্রোম ফিনিশ এর ক্লাসিক লুককে আরও বাড়িয়ে তোলে। ডিজিটাল অ্যানালগ মিটার কনসোলের মাধ্যমে রাইডাররা ট্রিপ এবং ফুয়েল সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন। এছাড়া এর আরামদায়ক সিট এবং উন্নত সাসপেনশন ব্যবস্থা দীর্ঘ যাত্রায় আরাম নিশ্চিত করে। এর মসৃণ গিয়ারবক্স এবং ডিস্ক ব্রেক উচ্চমানের পারফরম্যান্স এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করে। রাস্তায় দৃঢ়তা বজায় রাখার জন্য এর ওজন এবং ভারসাম্য অত্যন্ত কার্যকরী। বাংলাদেশের বাজারে এর চারটি রঙ পাওয়া যাবে।
রয়েল এনফিল্ড হান্টার ৩৫০
একটি আধুনিক এবং আক্রমণাত্মক স্ট্রিট বাইক, যা শহুরে রাইডিংয়ের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এতে রয়েছে ৩৫০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন, যা ২০.২ বিএইচপি শক্তি এবং ২৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে, যা বাইকটিকে মসৃণতা এবং দ্রুতগতি দেয়। হান্টার ৩৫০ এর হালকা ওজন এবং কমপ্যাক্ট ডিজাইন, যা আপনাকে শহুরে ট্র্যাফিকের মধ্যে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।
এর সিটিং পজিশন আরামদায়ক, যা লম্বা এবং শর্ট রাইড দুই ক্ষেত্রেই উপযুক্ত। ডিজিটাল অ্যানালগ মিটার এবং এলইডি লাইটিং এর মতো আধুনিক ফিচারগুলো বাইকটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। এর ডুয়াল চ্যানেল এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম এবং টিউবলেস টায়ার নিরাপত্তার জন্য তুলনাহীন। বাইকটির চেসিস শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল, যা উঁচু নিচু রাস্তায় সহজেই সামলানো যায়। এর স্টাইলিশ লুক এবং রঙের ভ্যারিয়েশন নতুন প্রজন্মের রাইডারদের আকৃষ্ট করছে প্রতিদিন। বাংলাদেশের বাজারে এর চারটি রঙ পাওয়া যাবে।
সাওয়ারী শোরুমের সব বাইকের দাম জানতে ক্লিক করুন এখানে
আপনার বাইক সেল বা এক্সচেইঞ্জ করতে ক্লিক করুন এখানে
রয়েল এনফিল্ডের বাইকগুলো শুধু চলাফেরার একটি মাধ্যম নয়, বরং প্রতিটি রাইডে আপনাকে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা দেয়। রয়েল এনফিল্ডের বাইকগুলো শুধু শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং আকর্ষণীয় ডিজাইন নয়, বরং রাইডিং অভিজ্ঞতার নতুন মাত্রা দেয়। ক্লাসিক, মিটিওর, বুলেট এবং হান্টার ৩৫০—প্রতিটি মডেল বিভিন্ন ধরনের বাইকারদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। বাংলাদেশের বাজারে রয়েল এনফিল্ডের আগমন, বাইকপ্রেমীদের জন্য একটি আনন্দের খবর, কারণ এটি উচ্চ সিসির বাইক কিনতে নতুন সুযোগ তৈরি করবে সকল রাইডারের জন্য। উন্নত প্রযুক্তি এবং আরামদায়ক ডিজাইনগুলোর কারণে, এই বাইকগুলো যেকোনো ধরনের পরিবেশে রাইডের জন্য উপযুক্ত। আমরা আশা করি, রয়েল এনফিল্ডের নতুন মডেলগুলো দেশের বাইকিং সংস্কৃতিতে নতুন গতি ও উদ্দীপনা যোগাবে।
Comments