SupportTypically replies within a day
Support

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

04:29
cart
← Go back to blogs

মোটরসাইকেলের যত্নে যা যা করা দরকার এবং মেইনটেনেন্স খরচ কমানোর উপায়। How to Reduce Maintenance cost for bikes?

Updated at : 1 week ago

মোটরসাইকেলের যত্নে যা যা করা দরকার এবং মেইনটেনেন্স খরচ কমানোর উপায় 


মোটরসাইকেল কর্মক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে চাইলে সঠিকভাবে যত্ন নেওয়া অপরিহার্য। এই ব্লগে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে সহজ কিছু নিয়ম মেনে আপনি আপনার বাইকের মেইনটেনেন্স খরচ কমাতে পারেন এবং বাইকের পারফরম্যান্স বজায় রাখতে পারেন। 

কেন মোটরসাইকেলের যত্ন নেওয়া জরুরি? 
বাংলাদেশের রাস্তায় প্রতিদিন অসংখ্য বাইক চলাচল করে। অনেকে বাইককে শুধু যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে দেখে, আবার কেউবা এটিকে নিজের শখের জিনিস হিসেবে দেখে থাকেন। তবে যেটাই হোক না কেন, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ছাড়া একটি বাইকের আয়ু দ্রুত কমে যেতে পারে। 

বাংলাদেশের সব চেয়ে বেশি পুরাতন বাইকের কালেকশন দেখতে - Click Here
আমাদের নতুন এবং পুরাতন স্কুটি কালেকশন দেখতে -
Click Here
আপনার বাইকের সার্ভিস করাতে বা জেনুইন পার্টস পেতে -
Click Here
আমাদের কাছে সেল বা এক্সচেইঞ্জ করতে -
Click Here

🛠️ মোটরসাইকেলের যত্নে যা যা করা দরকার 


১. নিয়মিত ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করুন 
ইঞ্জিন অয়েল ইঞ্জিনের প্রাণ। প্রতিটি বাইকের নির্দিষ্ট কিলোমিটার পার হওয়ার পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন না করলে ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। 
  • প্রতিবার ৮০০–১০০০ কিমি চালানোর পর অয়েল চেক করুন
  • মিনারেল, সেমি-সিন্থেটিক অথবা ফুলি সিন্থেটিক অয়েল ব্যবহার করুন বাইকের মান অনুযায়ী

২. নিয়মিত এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার করুন
ধুলাবালি জমে গেলে ইঞ্জিনে বাতাস প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে ফুয়েল খরচ বেড়ে যায় এবং পারফরম্যান্স কমে। 
  • প্রতি ২০০০–৩০০০ কিমিতে একবার পরিষ্কার করুন

৩. চেইন ও স্প্রকেট নিয়মিত গ্রিজ করুন
চেইনের মসৃণ চলাচলের জন্য এটি অত্যন্ত জরুরি।
  • প্রতি ৫০০–৭০০ কিমিতে চেইনে গ্রিজ লাগান
  • স্প্রকেটের ক্ষয় দেখা দিলে প্রতিস্থাপন করুন

৪. নিয়মিত টায়ার চেক করুন
সঠিক চাপ না থাকলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে এবং ফুয়েল খরচও বেশি হয়।
  • প্রতি সপ্তাহে একবার টায়ারের প্রেশার মাপুন
  • টায়ারের ফাটা বা অতিরিক্ত পরার লক্ষণ থাকলে পরিবর্তন করুন

৫. ব্রেক সিস্টেম নিয়মিত পরীক্ষা করুন
ব্রেকে সমস্যা থাকলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
  • ব্রেক প্যাড ও ব্রেক অয়েল পরীক্ষা করুন প্রতি মাসে

৬. ব্যাটারি ও লাইট চেক করুন 
বিশেষ করে রাতে চালানোর সময় লাইট ও হর্ণ ঠিক থাকা জরুরি।
 
 

💰 কিভাবে বাইকের মেইনটেনেন্স খরচ কমানো যায়?

 
✅ সময়মতো ছোটখাটো কাজ নিজে করে ফেলুন - অনেক সময় ছোট সমস্যা যেমন চেইন গ্রিজিং, এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার, লাইট পরিবর্তন—এসব কাজ নিজে করলেই মেকানিকের খরচ বাঁচে।
✅ ভালো মানের অয়েল এবং পার্টস ব্যবহার করুন - সস্তা জিনিস ব্যবহার করে পরে বেশি খরচের মুখে না পড়াই ভালো।
✅ নির্ভরযোগ্য সার্ভিস সেন্টার বেছে নিন - লো-স্ট্যান্ডার্ড গ্যারেজে কম খরচ হলেও, খারাপ সার্ভিসের কারণে পরবর্তীতে বড় ক্ষতি হতে পারে।
✅ বাইক প্রতিদিন বেশি ওভারলোড বা অতিরিক্ত গরম অবস্থায় চালাবেন না - এটি বাইকের ইঞ্জিনের আয়ু কমিয়ে দেয় এবং ফুয়েল ইফিশিয়েন্সি কমিয়ে দেয়।
 
বাংলাদেশের সব চেয়ে বেশি পুরাতন বাইকের কালেকশন দেখতে - Click Here
আমাদের নতুন এবং পুরাতন স্কুটি কালেকশন দেখতে -
Click Here
আপনার বাইকের সার্ভিস করাতে বা জেনুইন পার্টস পেতে -
Click Here
আমাদের কাছে সেল বা এক্সচেইঞ্জ করতে -
Click Here 


🛡️ সঠিক রক্ষণাবেক্ষণে বাইক থাকবে নতুনের মতো

 
নিয়মিত যত্ন নিলে শুধু বাইকের আয়ুই বাড়ে না, বরং আপনি পাবেন:
  • ভালো ফুয়েল মাইলেজ
  • কম ঝামেলা
  • বাইকের রিসেল ভ্যালু বেশি

একটি মোটরসাইকেল যেন আপনার দীর্ঘদিনের সঙ্গী হয়ে ওঠে, তার জন্য প্রয়োজন একটু সচেতনতা ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ। আপনি যদি উপরের নিয়মগুলো অনুসরণ করেন, তাহলে বাইকের খরচ যেমন কমবে, তেমনি এর কর্মক্ষমতাও থাকবে সেরা অবস্থায়।
 

FAQ on Motorcycle Maintenance
কত কিলোতে এক মাইল?

- এক মাইল প্রায় ১.৬১ কিলোমিটার এর সমান। অথবা অন্যভাবে বলতে গেলে, এক কিলোমিটার প্রায় ০.৬২ মাইল এর সমান।  

কত কিলোতে বাইকের ইঞ্জিন ওয়েল বদলাতে হয়?

১. নতুন বাইকের জন্য: নতুন বাইক কেনার পর ৫০০ কিলোমিটার পর অবশ্যই ইঞ্জিন অয়েল পাল্টানো উচিত।
২. সাধারণ বাইকের জন্য: সাধারণত প্রতি ৩,০০০ থেকে ৫,০০০ কিলোমিটার পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করা উচিত।
৩. গুণমান ভেদে: কিছু ভালো মানের ইঞ্জিন অয়েল, যেমন সেমি-সিনথেটিক বা ফুল-সিনথেটিক অয়েল, বেশি সময় পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়, কিন্তু তা সাধারণত ১,০০০ থেকে ৪,০০০ কিলোমিটারের মধ্যে পাল্টানো উচিত।
৪. ব্যবহারের উপর নির্ভর করে: যদি বাইকটি বেশি স্টপ-স্টার্ট চালানো হয় বা বেশি বোঝা বহন করে, তাহলে অয়েল পরিবর্তন আরও ঘন ঘন করতে হতে পারে.

নতুন বাইক কিনলে শোরুম থেকে কি কি কাগজ দেয়?
প্রথমে আপনাকে আপনার নতুন কেনা মোটরসাইকেলটির সকল আইনসম্মত কাগজ পত্র সংগ্রহ করতে হবে আপনার ডিলারের কাছে থেকে, যেমন, আমদানী সম্পর্কিত কাগজপত্র (বিআরটিএ দ্বারা অনুমোদিত),
কাস্টমস সম্পর্কিত কাগজপত্র, মূসক ১১ চালানপত্র (যে ডিলারের কাছে থেকে ক্রয় করেছেন এবং যে আমদানীকারকের কাছে থেকে ক্রয় করেছে উভয়ের অনুকূলে)

Are you looking for Scooters Price in Bangladesh? Click Here.
For update on Used bike price in Bangladesh,
Click Here.
For Brand new CBU bikes price in Bangladesh,
Click Here.
Have a look at Upcoming bikes in Bangladesh,
Click Here.

নতুন বাইকের ইঞ্জিন কেন গরম হয়?
Motorcycle Engine Heating In Modern Motorcycle – কারন সমূহঃ
আপনি হয়ত জানেন না যে বর্তমানে বাইকে যেসব ইঞ্জিন ব্যাবহার করা হয় সেই ইঞ্জিন গুলো অনেক শক্তিশালী & কম্প্যাক্ট ইন্জিন। এই শক্তিশালী ইন্জিন কম জ্বালানীতে অনেক বেশি শক্তি উৎপন্ন করে থাকে। তাই ইন্জিন গরম হওয়ার বিষয়টি খুবই সাধারন।

বাইকের ব্রেকিং পিরিয়ড (Breaking-in Period) হলো নতুন বাইক কেনার পর একটি নির্দিষ্ট সময়কাল বা মাইলেজের জন্য বাইকটিকে বিশেষ কিছু নিয়ম মেনে চালানোর প্রক্রিয়া।
এই সময়কালে বাইকের নতুন পার্টসগুলো একে অপরের সাথে ভালোভাবে খাপ খায়, যা বাইকের কর্মক্ষমতা এবং স্থায়িত্ব বৃদ্ধি করে। এই সময়কালে বাইকের ইঞ্জিন এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশগুলো স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে শুরু করে।

ব্রেকিং পিরিয়ড কেন প্রয়োজন:
নতুন পার্টসের খাপ-খাপ: নতুন বাইকের পার্টসগুলো একে অপরের সাথে ভালোভাবে খাপ খায় না। ব্রেকিং পিরিয়ডে এই খাপ-খাপ তৈরি হয়।
ইঞ্জিনের সঠিক কার্যকারিতা: ব্রেকিং পিরিয়ডে ইঞ্জিন ধীরে ধীরে তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা অর্জন করে।
যন্ত্রাংশের স্থায়িত্ব: ব্রেকিং পিরিয়ড অনুসরণ করলে বাইকের যন্ত্রাংশগুলো বেশিদিন ভালো থাকে।

ব্রেকিং পিরিয়ডের সময়কালে কি করতে হয়:
  • নতুন বাইক কেনার পর প্রথম ৫০০ থেকে ১০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাইকটিকে বেশি জোরে চালাবেন না।
  • গিয়ার চেঞ্জ করার সময় ধীরে ধীরে এবং মসৃণভাবে করুন। 
  • বাইকের ইঞ্জিনকে বেশি গরম হতে দেবেন না।
  • লং জার্নি বা বেশি গতিতে বাইক চালাবেন না।
  • প্রথম ৫০০ কিলোমিটারের মধ্যে তেল এবং ফিল্টার পরিবর্তন করুন।
  • বাইকের অন্যান্য যন্ত্রাংশগুলোও নিয়মিতভাবে পরীক্ষা করুন।
  • ব্রেকিং পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর বাইকটিকে স্বাভাবিকভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

Comments