SupportTypically replies within a day
Support

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

07:29
cart
← Go back to blogs

বাংলাদেশে সকল কার টায়ারের দাম ২০২৫| All Cars Tyre price in Bangladesh

Updated at : 1 month ago

Tyre - টায়ার ( ব্রিটিশ বানান : টায়ার ) হল একটি রিং-আকৃতির উপাদান যা একটি চাকার রিমকে ঘিরে থাকে একটি গাড়ির লোডকে চাকার মধ্য দিয়ে চাকা থেকে মাটিতে স্থানান্তর করতে এবং চাকাটি যে পৃষ্ঠের উপর দিয়ে যায় তার উপর ট্র্যাকশন প্রদান করে।

ভালো টায়ারের বৈশিষ্ট্য: 
  • টায়ার রাবার, সালফার, কার্বন ব্ল্যাক, নাইলন, কিছু জৈব তেল ইত্যাদি দিয়ে তৈরি।
  • টায়ারের প্রেসার সবসময় সঠিক রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • টায়ারের কেন্দ্ররেখার সাথে ফ্যাব্রিক কর্ডের স্তর ৯০ ডিগ্রি কোণে সাজানো থাকে।
  • টায়ারের নিচে স্টিলের বেল্ট থাকে।

টায়ার কিভাবে আবিষ্কার হয়?
প্রাচীনকালের চাকা:  প্রথমদিকে যানবাহনের চাকা কাঠ বা লোহার তৈরি ছিল। কিন্তু এগুলো অস্বস্তিকর এবং মসৃণ চলাচলের জন্য কার্যকর ছিল না।রাবারের আবিষ্কার:  ১৮৩৯ সালে চার্লস গুডইয়ার ভলকানাইজড রাবার আবিষ্কার করেন। এটি রাবারকে টেকসই ও নমনীয় করে তোলে।প্লাবনীয় টায়ারের আবিষ্কার:  ১৮৮৮ সালে জন বয়েড ডানলপ বায়ুভর্তি টায়ার (প্নিউমেটিক টায়ার) আবিষ্কার করেন। এটি আধুনিক টায়ারের ভিত্তি তৈরি করে।
রেডিয়াল টায়ার:  ১৯৪৬ সালে মিশেলিন কোম্পানি প্রথম রেডিয়াল টায়ার বাজারে আনে। এটি গাড়ির গতিশীলতা এবং টেকসইতা আরও উন্নত করে। 
 
কোন কোন যানবাহনে টায়ার ব্যবহার করা হয়? 
টায়ার যানবাহনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোর একটি, যা রাস্তায় চলাচল করতে সাহায্য করে। টায়ার মূলত নিচের যানবাহনগুলোতে ব্যবহার করা হয়:

  1. সাইকেল: ছোট যানবাহন হিসেবে সাইকেলে হালকা ও সরু টায়ার ব্যবহার করা হয়।
  2. মোটরসাইকেল: সড়কে দ্রুত চলাচলের জন্য বিভিন্ন আকারের টায়ার প্রয়োজন হয়।
  3. প্রাইভেট কার ও সেডান: সাধারণত ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য গাড়িতে টায়ার ব্যবহার করা হয়।
  4. মাইক্রোবাস ও পিকআপ: ছোট পরিসরে পণ্য বা যাত্রী পরিবহনে ব্যবহৃত গাড়িতে শক্তিশালী টায়ার ব্যবহার করা হয়।
  5. ট্রাক ও বাস: ভারী মালামাল ও যাত্রী বহনের জন্য বড় এবং টেকসই টায়ার প্রয়োজন হয়।
  6. এয়ারক্রাফট (প্লেন): প্লেনের ল্যান্ডিং গিয়ারে বিশেষ ধরনের টায়ার ব্যবহার করা হয়, যা অনেক বেশি চাপ সহ্য করতে পারে।
  7. শিল্প কারখানার ভারী যন্ত্রপাতি: যেমন বুলডোজার, এক্সকাভেটর, ক্রেন ইত্যাদিতে বড় আকারের টায়ার প্রয়োজন হয়।
  8. ট্রেন: কিছু আধুনিক ট্রেনের কিছু অংশে বিশেষ ধরনের রাবারের টায়ার ব্যবহৃত হয়। 

For more details feel free to call us @ +880 18961 08915

সকল ধরনের টায়ার সেরা দামে পেতে কল করুন @ +880 18961 08915

কেন টায়ার ব্যবহার করা হয় এবং এর উপকারিতা কী
গাড়ির টায়ারগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এগুলি যানবাহনের নিরাপত্তা, কার্যকারিতা এবং সামগ্রিক পারফরম্যান্সের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। এখানে কিছু মূল কারণ উল্লেখ করা হলো:

  • কুশনিং প্রভাব:  টায়ার রাস্তার অনিয়মিত পৃষ্ঠকে শোষণ করে যাত্রাকে আরামদায়ক করে। এতে রাস্তার ঝাঁকুনি অনুভূত হয় না।
  • গ্রিপ ও ট্র্যাকশন:  টায়ার রাস্তার সঙ্গে ভালো গ্রিপ তৈরি করে, যা যানবাহন চালানোর সময় সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
  • লোড বহন:  টায়ার যানবাহনের ওজন এবং যাত্রী বা পণ্যের ভার বহনে সহায়তা করে।
  • জ্বালানি দক্ষতা:  মানসম্মত টায়ার কম ঘর্ষণ সৃষ্টি করে, যা জ্বালানি খরচ কমাতে সাহায্য করে।
  • নিরাপত্তা:  টায়ার ব্রেক করার সময় কার্যকরভাবে কাজ করে এবং দুর্ঘটনা এড়াতে সাহায্য করে।
  • চলাচলের স্থিতিশীলতা:  টায়ার যানবাহনের গতি ও ভারসাম্য বজায় রাখে এবং মসৃণভাবে চলতে সাহায্য করে। 


বাংলাদেশে কোন সাইজের কোন গাড়িতে টায়ার ব্যবহার হয়?
বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের যানবাহনে বিভিন্ন সাইজের টায়ার ব্যবহার হয়। নিচে জনপ্রিয় টায়ার সাইজের তালিকা দেওয়া হলো:

সাইকেল:  26x1.75 - 28x1.5
মোটরসাইকেল: 2.75-17, 90/90-18 ও 100/80-1
প্রাইভেট কার: 155/80R13, 175/65R14, 185/70R15, 205/55R16
মাইক্রোবাস ও পিকআপ: 195/70R15, 215/75R16
ট্রাক ও বাস: 10.00-20

৪ চাকা যানবাহনের (কার) টায়ার সাইজ ও ব্র্যান্ড ও জনপ্রিয় টায়ার সাইজ (৪ চাকা গাড়ির ক্ষেত্রে):

  • টয়োটা করোলা (Toyota Corolla): 195/65R15
  • হোন্ডা সিভিক (Honda Civic): 205/55R16
  • মারুতি সুজুকি (Maruti Suzuki): 165/70R14
  • নিসান সানি (Nissan Sunny): 195/60R15

বাংলাদেশে কোন কোন
 ব্র্যান্ড এর টায়ার পাওয়া যায়?

স্থানীয় ব্র্যান্ড: 
  • গাজী টায়ার(Gazi Tyres)
  • এসিআই টায়ার(ACI Tyres)

আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড:
ব্রিজস্টোন (Bridgestone)
  • মিশেলিন (Michelin)
  • পিরেলি (Pirelli)
  • গুডইয়ার (Goodyear)
  • ডানলপ (Dunlop)
  • ইয়োকোহামা (YOKOHAMA)
  • এম আর এফ(MRF)
  •  কন্টিনেন্টাল (Continental)
 
বাংলাদেশে প্রচলিত এবং জনপ্রিয় গাড়ির ব্র্যান্ড:
  • টয়োটা (Toyota):  বাংলাদেশে টয়োটা ব্র্যান্ড সবচেয়ে জনপ্রিয়। এর প্রাইভেট কার এবং সেডান গাড়িগুলোর জন্য মানসম্মত টায়ার প্রয়োজন হয়।
  • হোন্ডা (Honda):  উচ্চমানের গাড়ি এবং শক্তিশালী ইঞ্জিনের জন্য হোন্ডা গাড়িতে নির্দিষ্ট সাইজের টায়ার প্রয়োজন হয়।
  • মারুতি সুজুকি (Maruti Suzuki):  এই ব্র্যান্ডের গাড়িগুলো ছোট এবং মাঝারি আকারের, তাই টায়ার সাইজ তুলনামূলক ছোট হয়।
  • নিসান (Nissan):  নিসান গাড়িগুলো সাধারণত টেকসই এবং উচ্চগতির জন্য পরিচিত।
  • মিতসুবিশি (Mitsubishi):  এই ব্র্যান্ডের গাড়িগুলো ভারী কাজ এবং অফরোড চলাচলের জন্য উপযুক্ত।
  • বিএমডব্লিউ (BMW):  বিলাসবহুল এবং উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন এই গাড়িগুলো উন্নত মানের টায়ার ব্যবহার করে।
  • মের্সিডিজ-বেঞ্জ (Mercedes-Benz):  উন্নত প্রযুক্তি এবং আরামদায়ক ড্রাইভের জন্য মের্সিডিজ গাড়িগুলোর জন্য বিশেষ সাইজ ও মানের টায়ার প্রয়োজন। 

For more details feel free to call us @ +880 18961 08915
সকল ধরনের টায়ার সেরা দামে পেতে কল করুন @ +880 18961 08915 

এখন আমরা আসি জনপ্রিয় গাড়ির ব্র্যান্ড এবং তাদের জন্য উপযুক্ত টায়ার সাইজ?
ভিন্ন ব্র্যান্ডের গাড়িগুলোর মডেল ও ডিজাইন অনুযায়ী টায়ারের সাইজ এবং টায়ারের ব্র্যান্ড আলাদা হতে পারে।

১. টয়োটা (Toyota)
সাধারণত ব্যবহৃত মডেল:
Toyota Corolla: টায়ারের সাইজ:
195/65R15, 205/55R16
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: ব্রিজস্টোন (Bridgestone), মিশেলিন (Michelin), ডানলপ (Dunlop)
Toyota Prius: টায়ারের সাইজ: 195/65R15, 215/45R17
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Yokohama, Continental
Toyota Land Cruiser: টায়ারের সাইজ: 275/65R18, 285/60R18
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Goodyear, Pirelli

২. হোন্ডা (Honda)
সাধারণত ব্যবহৃত মডেল:
Honda Civic: টায়ারের সাইজ:
205/55R16, 215/50R17
প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Continental, Michelin, Bridgestone
Honda Accord: টায়ারের সাইজ: 235/45R18
প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Yokohama, Dunlop

Honda CR-V (SUV): টায়ারের সাইজ: 225/65R17, 235/60R18
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Pirelli, Goodyear


৩. মারুতি সুজুকি (
Maruti Suzuki)
সাধারণত ব্যবহৃত মডেল:
Suzuki Alto: টায়ারের সাইজ:
145/80R12
    • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Apollo, Ceat
Suzuki Swift: টায়ারের সাইজ: 185/65R15
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Bridgestone, MRF

Suzuki Wagon R: টায়ারের সাইজ: 155/80R13
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: JK Tyres, Apollo


৪. নিসান (
Nissan)
সাধারণত ব্যবহৃত মডেল:
Nissan Sunny: টায়ারের সাইজ: 185/65R15
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Michelin, Yokohama
Nissan X-Trail (SUV): টায়ারের সাইজ: 215/60R17
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Pirelli, Continental

Nissan Patrol: টায়ারের সাইজ: 275/70R16, 265/60R18
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Goodyear, Bridgestone

৫. মিতসুবিশি (Mitsubishi)
সাধারণত ব্যবহৃত মডেল:
Mitsubishi Lancer: টায়ারের সাইজ: 195/60R15, 205/50R16
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Yokohama, Dunlop

Mitsubishi Outlander (SUV): টায়ারের সাইজ: 225/55R18
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Pirelli, Michelin

Mitsubishi Pajero: টায়ারের সাইজ: 265/70R16, 265/60R18
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Bridgestone, Yokohama

৬. বিএমডব্লিউ (BMW)
সাধারণত ব্যবহৃত মডেল:
BMW 3 Series: টায়ারের সাইজ: 225/50R17
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Michelin, Continental

BMW 5 Series: টায়ারের সাইজ: 245/45R18
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Pirelli, Goodyear

BMW X5 (SUV): টায়ারের সাইজ: 255/50R19, 275/40R20
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Yokohama, Bridgestone

৭. মের্সিডিজ-বেঞ্জ (Mercedes-Benz)
সাধারণত ব্যবহৃত মডেল:
Mercedes-Benz C-Class: টায়ারের সাইজ:
225/50R17
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Pirelli, Michelin

Mercedes-Benz E-Class: টায়ারের সাইজ: 245/45R18
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Continental, Dunlop

Mercedes-Benz GLE (SUV): টায়ারের সাইজ: 265/50R19, 275/45R20
  • প্রস্তাবিত টায়ার ব্র্যান্ড: Bridgestone, Goodyear
 

চালক হিসেবে কীভাবে বুঝবেন যে টায়ারের মেয়াদ শেষ? 

  • টায়ারের বয়স (Manufacturing Date): প্রতিটি টায়ারে একটি তারিখ লেখা থাকে, যাকে DOT কোড বলে। উদাহরণ: DOT A345 XYZ 3522
  • শেষ চারটি সংখ্যা "3522" মানে হলো এই টায়ারটি ২০২২ সালের ৩৫তম সপ্তাহে তৈরি হয়েছে।
  • সাধারণত একটি টায়ারের মেয়াদ ৫-৬ বছর।
  • ট্রেড ওয়্যার ইন্ডিকেটর (Tread Wear Indicator): টায়ারের ট্রেডে ছোট উঁচু দাগ থাকে, যা ক্ষয় হয়ে গেলে বুঝবেন টায়ার পরার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে।
  • ট্রেড গভীরতা ১.৬ মিমি বা তার কম হলে টায়ার পরিবর্তনের প্রয়োজন।
  • ক্র্যাক বা ছিদ্র: যদি টায়ারে ফাটল, ক্র্যাক বা ছোট ছোট ছিদ্র দেখা দেয়, তবে এটি বদলানো উচিত।
  • ডিস্টরশন বা বেলুনিং: টায়ারের কোনো অংশ ফুলে উঠলে বা বিকৃত হলে এটি বিপজ্জনক হতে পারে।
  • অনিয়মিত পরিধান (Uneven Wear): যদি টায়ার অসমভাবে ক্ষয়ে যায়, যেমন এক পাশে বেশি পরা, তবে এটি সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।
  • টায়ার থেকে শব্দ বা ঝাঁকুনি: টায়ার থেকে বেশি শব্দ আসা বা গাড়ি চালানোর সময় ঝাঁকুনি অনুভব করা মানে টায়ারটি আর ঠিক নেই।
     
কেন টায়ার বদল করা জরুরি?
  • নিরাপত্তা নিশ্চিত করা: পুরনো বা ক্ষতিগ্রস্ত টায়ার ব্রেকিং সিস্টেমে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ায়।
  • গাড়ির কার্যকারিতা: ভালো টায়ার গাড়ির গ্রিপ, স্টিয়ারিং নিয়ন্ত্রণ এবং মাইলেজ উন্নত রাখে।
  • সড়কে পানি সরানোর ক্ষমতা: ক্ষতিগ্রস্ত টায়ার পানিতে স্লিপ করতে পারে (Hydroplaning), যা গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণ হতে পারে।
  • টায়ার ফেটে যাওয়ার ঝুঁকি: পুরনো টায়ার যে কোনো সময় ফেটে গিয়ে যাত্রীদের বিপদে ফেলতে পারে।
  • ট্র্যাকশন এবং স্টেবিলিটি কমে যাওয়া: নতুন টায়ার সড়কে বেশি গ্রিপ এবং স্থিতিশীলতা প্রদান করে।
 
For more details feel free to call us @ +880 18961 08915
সকল ধরনের টায়ার সেরা দামে পেতে কল করুন @ +880 18961 08915 

 কিছু টিপস টায়ারের যত্নে:
  • নিয়মিত টায়ারের এয়ার প্রেসার চেক করুন।
  • টায়ার রোটেশন করুন প্রতি ১০,০০০ কিলোমিটারে।
  • গাড়ির অ্যালাইনমেন্ট ও ব্যালেন্সিং পরীক্ষা করুন।
  • অতিরিক্ত ওজন এড়িয়ে চলুন।
সতর্ক থাকুন এবং নির্ধারিত সময়ে টায়ার পরিবর্তন করে আপনার এবং পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন!
সুতরাং, গাড়ির টায়ারগুলি নিরাপত্তা, কার্যকারিতা এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার গাড়ির টায়ারের জীবনকাল বাড়াতে পারেন এবং নিরাপদে চলাচল করতে পারেন।

Comments